Azam Uddin, পরিচালক,
কৃষিমন্ত্রী ড. মো: আব্দুর রাজ্জাক এমপি বলেছেন, হাওরে পর্যাপ্ত পরিমাণ ধান হয়, যা দেশের খাদ্য...
শ্রেণীভুক্ত কৃষক | |||
---|---|---|---|
অশ্রেণীভুক্ত | ৬২৯৬ জন | ||
ভূমিহীন | ২৪২ জন | ||
প্রান্তিক | ১৪০৬ জন | ||
ক্ষুদ্র | ১৮০৯ জন | ||
মাঝারী | ৬১৫ জন | ||
বড় | ২ জন |
সাধারণ তথ্য | |||
---|---|---|---|
পৌরসভা | ১ টি | ||
ইউনিয়ন | ৫ টি | ||
ওয়ার্ড | ৫৪ টি | ||
ব্লক | ১৬ টি | ||
মৌজা | ১০২ টি | ||
গ্রাম | ১৩৯ টি | ||
বাৎসরিক মোট বৃষ্টিপাত | ২১৮২ মি.মি. |
মোট আয়তন | ৯৬৭৫ হেক্টর |
শহর অঞ্চলের আয়তন | ৮২২ হেক্টর |
গ্রাম এলাকার আয়তন | ৮৮২৮ হেক্টর |
কাঁচা ও পাকা রাস্তার আয়তন | ২৫ হেক্টর |
কৃষি সম্পর্কিত অবকাঠামোর আয়তন | ০ হেক্টর |
শিল্প এলাকার আয়তন | ০ হেক্টর |
অন্যান্য স্থাপনার আয়তন | ০ হেক্টর |
জনসংখ্যা বিষয়ক তথ্য | |||
---|---|---|---|
মোট জনসংখ্যা | ১৩০৫২০ জন | ||
পুরুষ জনসংখ্যা | ৬৬২০০ জন | ||
মহিলা জনসংখ্যা | ৬৪৩২০ জন | ||
কৃষক পরিবার | ১৭১৯৪ টি |
খাদ্য বিষয়ক তথ্য | |||
---|---|---|---|
মোট খাদ্য উৎপাদন এর পরিমাণ | ২৮৬৯০ মে. টন | ||
মোট খাদ্য চাহিদার পরিমাণ | ২৩২৯০ মে. টন | ||
মোট খাদ্য ঘাটতির পরিমাণ | ০ মে. টন | ||
মোট খাদ্য উদ্বৃত্ত এর পরিমাণ | ৫৪০০ মে. টন | ||
বীজ, গোখাদ্য ও অন্যান্য অপচয় এর মোট পরিমাণ | ০ মে. টন | ||
শস্য নিবিড়তার শতকরা হার | ১৮৭ % |
অবকাঠামোর তথ্য | |||
---|---|---|---|
খাদ্য গুদাম এর সংখ্যা | ১ টি | ||
কোল্ড স্টোরেজ এর সংখ্যা | ০ টি | ||
অনান্য কৃষি স্থাপনার সংখ্যা | ০ টি | ||
ইট ভাটার সংখ্যা | ৫ টি |
প্রাকৃতিক ও কৃষি বৈচিত্র্য | |||
---|---|---|---|
নদী ও খাল এর সংখ্যা | ৪ টি | ||
হাওড় এর সংখ্যা | ০ টি | ||
বিল/বাওড় এর সংখ্যা | ৩ টি | ||
স্থায়ী জলাশয় এর সংখ্যা | ১৫৭৭ টি | ||
নার্সারি এর সংখ্যা | ৩ টি | ||
স্থায়ী ফলবাগান এর সংখ্যা | ১২৩ টি |
ভূমিরূপ অনুযায়ী জমির পরিমাণ | |||
---|---|---|---|
এ.ই.জেড. নম্বর | ৩০,২২,১৯ | ||
নদী/হাওড়/বিল/বাওড় এর মোট আয়তন | ০ হেক্টর | ||
স্থায়ী জলাশয় এর মোট আয়তন | ০ হেক্টর | ||
সারা বছর/সাময়িক জলাবদ্ধ এলাকার মোট আয়তন | ০ হেক্টর | ||
উঁচু জমির মোট আয়তন | ৫৫৭ হেক্টর | ||
মাঝারী উঁচু জমির মোট আয়তন | ১৬৩৬ হেক্টর | ||
মাঝারী নিচু জমির মোট আয়তন | ৩১০০ হেক্টর | ||
নিচু জমির মোট আয়তন | ১৪০৭ হেক্টর | ||
অতি নিচু জমির মোট আয়তন | ১৭০ হেক্টর |
মাটির গঠনগত বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী জমির পরিমাণ | |||
---|---|---|---|
এঁটেল মাটি-জমির মোট আয়তন | ০ হেক্টর | ||
এঁটেল দোআঁশ মাটি-জমির মোট আয়তন | ০ হেক্টর | ||
দোআঁশ মাটি-জমির মোট আয়তন | ০ হেক্টর | ||
বেলে দোআঁশ মাটি-জমির মোট আয়তন | ০ হেক্টর | ||
বেলে মাটি-জমির মোট আয়তন | ০ হেক্টর |
উদ্যান ফসলের জমির পরিমাণ | |||
---|---|---|---|
স্থায়ী ফলবাগান এর মোট আয়তন | ৩৫০ হেক্টর | ||
বনজ বৃক্ষের আচ্ছাদন এর মোট আয়তন | ০ হেক্টর | ||
ঔষধী বৃক্ষ আবৃত জমির মোট আয়তন | ০ হেক্টর | ||
অন্যান্য বৃক্ষ দ্বারা আচ্ছাদিত জমির মোট আয়তন | ০ হেক্টর |
ফসল উৎপাদন অনুযায়ী জমির পরিমাণ | |||
---|---|---|---|
এক ফসলী জমির মোট আয়তন | ১৫৮২ হেক্টর | ||
দুই ফসলী জমির মোট আয়তন | ৪৬৪২ হেক্টর | ||
তিন ফসলী জমির মোট আয়তন | ৬৪৬ হেক্টর | ||
তিন এর অধিক ফসলী জমির মোট আয়তন | ০ হেক্টর | ||
আবাদযোগ্য কিন্তু স্থায়ীভাবে পতিত জমির মোট আয়তন | ১৮৭ হেক্টর | ||
অনাবাদী জমির মোট আয়তন | ৬৮৭০ হেক্টর |
শস্য বিন্যাস | জমির আয়তন ( হেক্টর) | জমির শতকরা হার |
---|---|---|
১। বোরো-পতিত-পতিত | ২১১৫.০০ | ০ % |
২। বোরো-পতিত-রোপাআমন | ৩৩৬০.০০ | ০ % |
৩। স্তায়ীফলবাগান | ১৯০.০০ | ০ % |
৪। সরিষা-বোরো-পতিত | ৬৩০.০০ | ০ % |
৫। সবজি-সবজি-সবজি | ১১৮.০০ | ০ % |
৬। সবজি-বীজতলা-সবজি | ২৫০.০০ | ০ % |
৭। ডাল-পাট-পতিত | ২০.০০ | ০ % |
৮। মসলা-পতিত-রোপাআমন | ৩৫.০০ | ০ % |
৯। বোরো-আউশ-রোপাআমন | ২৫.০০ | ০ % |
মৌসুমের নাম | ফসলের নাম | ফসলের জাত | আওতাধীন জমির আয়তন |
---|---|---|---|
১। আউস | ধান | ব্রি ধান৭৪ | ০.০৫ |
২। আমন | ধান | বিআর২২ | ০ |
উপকরন নাম | উপকরন শ্রেণী | সংখ্যা | জমির-আয়তন |
---|---|---|---|
১। গভীর নলকূপ | ০ | ০ |
প্রকল্পের নাম | অবস্থা |
---|---|
১। রাজস্ব খাত | চলমান |
২। "চাষী পর্যায়ে উন্নতমানের ধান, গম ও পাট বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরণ প্রকল্প" | চলমান |
৩। সাইট্রাস উন্নয়ন প্রকল্প | চলমান |
৪। "চাষী পর্যায়ে উন্নতমানের ডাল, তেল ও পেঁয়াজ বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরণ প্রকল্প (২য় পর্যায়)" | চলমান |
৫। আইপিএম কৌশলের মাধ্যমে নিরাপদ ফসল উৎপাদন প্রকল্প | চলমান |
কৃষি, মাটি ও আবহাওয়া সম্পর্কে বিশেষ তথ্য | |||
---|---|---|---|
আখাউড়া একটি ঐতিতহ্যবাহী উপজেলা। তিতাস নদী সর্পিল গতিতে পুরো উপজেলাটিকে বেষ্টন করে রেখেছে। প্রতিবছর তিতাস নদী পলল দ্বারা সিক্ত হয়ে অত্র উপজেলার মাটিকে করেছে অত্যন্ত উর্বর যা ফসল উৎপাদনে সহায়ক। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সদর থেকে ৫০ কিঃমিঃ দূরে অবস্থিত অত্র উপজেলা। এ উপজেলার উত্তরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর,দক্ষিণে কসবা,পূর্বে ভারত এবং পশ্চিমে কসবা ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা অবস্থিত। এ উপজেলার মোট আয়তন ৯৬৭৫ হেঃ এবং আবাদী জমি ৬৮৭০ হেঃ। মাটির প্রকার এটেঁল, দোয়াশ ও বেলে মাটি। এ মাটিতে ধান, পাট, গম, সরিষা, মরিচ, পেয়াজ ও শাকসবজিসহ বিভিন্ন ফসলের আবাদ হয়ে থাকে। তবে বোরো ধানই অত্র উপজেলার প্রধান ফসল। আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার, কৃষি উপকরণ সরবরাহ্, কৃষকদের মাঝে উৎপাদনের বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টি এবং সর্বোপরি অধিক মনিটরিং সহ নতুন নতুন প্রকল্প স্থাপনের মাধ্যমে অত্র এলাকায় কৃষির আরো উন্নয়ন করা সম্ভব। | |||
কৃষির চ্যালেঞ্জ | |||
১.পরিবেশগত সংকটাপন্নতা (জলবায়ু পরিবর্তন, বন্যা, খরা, ঝড়, লবণাক্ততা, রোগবালাই, পোঁকামাকড়ের আক্রমণ এবং নদীভাংগন) বিরাজমান ; ২. ক্রমাবনতিশীল মাটির স্বাস্থ্য ; ৩. ক্রমহ্রাসমান চাষযোগ্য জমি এবং পানি স¤পদ ; ৪. অকৃষি কাজে কৃষি জমি ব্যবহারের মাত্রা বৃদ্ধি ; ৫. কৃষি পণ্যের ন্যায্য মূল্য প্রাপ্তির অনিশ্চয়তার ফলে কৃষি কাজে কৃষকের নিরুৎসাহ ; ৬. বিলুপ্তমান কৃষি জীববৈচিত্র্য ; ৭. কীটনাশকের মাত্রাতিরিক্ত ও অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহার; ৮. কৃষি পরিবেশ এর অবক্ষয় ; ৯. কৃষি খাতে বিশেষ করে কৃষি গবেষণায় অপ্রতুল বাজেট বরাদ্দ। ১০. তূলনামূলকভাবে দুর্বল কৃষি বিপণন ব্যবস্থাপনা ; ১১. ফসল কর্তনোত্তর অধিক ক্ষতি ; ১২. কৃষি কর্মকান্ড পরিচালনার জন্য কৃষকের নিজস্ব মূলধনের অপ্রতুলতা ; ১৩. সীমিত প্রাতিষ্ঠানিক কৃষি ঋণ ; ১৪. কৃষক সংগঠনের (ক্লাব, দল) সক্রিয়তার অভাব ; ১৫. উপকরণ (পানি, সার, কীটনাশক ইত্যাদি) ব্যবহারের সীমিত দক্ষতা ; ১৬. রপ্তানী বাজারের চাহিদা পূরণের জন্য মানসম্মত পণ্য উৎপাদনের অপ্রতুল প্রযুক্তি ; ১৭. প্রতিকূল পরিবেশ উপযোগী প্রযুক্তির অপর্যাপ্ততা ; ১৮. বেসরকারী পর্যায়ে গবেষণা এবং উন্নয়নে অপর্যাপ্ত বিনিয়োগ ; ১৯. অগ্রসরমান কৃষি বিজ্ঞানে প্রশিক্ষিত বিজ্ঞানী এবং অবকাঠামোমূলক অপ্রতুল সুযোগ-সুবিধা ; ২০. কৃষিতে বহুমূখীকরণের অভাব ; ২১. কৃষি উপকরণের মান নিয়ন্ত্রণে দুর্বল ব্যবস্থাপনা ; ২২. সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় এবং গবেষণা প্রতিষ্ঠানসমূহের মধ্যে সমন্বয়ের অভাব; ২৩. কৃষি ক্ষেত্রে তথ্য-প্রযুক্তির অপর্যাপ্ত ব্যবহার ; ২৪. কৃষক ও উদ্যোক্তাদের প্রশিক্ষণের অপ্রতুলতা; ২৫. মানস¤পন্ন কৃষি উপকরণ (বীজ,সার ও সেচ) উৎপাদন ও সরবরাহের অপর্যাপ্ততা; ২৬. কৃষিজাত পণ্যের সংরক্ষণ, প্রক্রিয়াজাতকরণের অপর্যাপ্ততা; এবং ২৭. কৃষি পণ্যের পরিবহন ব্যবস্থার অপর্যাপ্ততা। | |||
কৃষিতে সম্ভাবনা | |||
1. কৃষক পর্যায়ে মান সম্পন্ন বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরন 2. ঘাত সহিষ্ণু জাত সম্প্রসারণ 3. সম্প্রসারণ কর্মী ও কৃষকদের দক্ষতা বৃদ্ধিকরণ 4. কৃষি উন্নয়নে নারীকে সম্পৃক্তকরণ 5. উচ্চমূল্য ফসলের আবাদ ও উৎপাদন বৃদ্ধি 6. দূর্যোগ মোকাবেলা ও কৃষি পুনর্বাসন করা 7. কৃষিঋণ প্রাপ্তিতে কৃষককে সহায়তা দান 8. কীটনাশক, রাসায়নিক সার ইত্যাদির মান নিযন্ত্রন ও সুষম ব্যবহার নিশ্চিতকরণ 9. প্রচলিত লাগসই কৃষি প্রযুক্তি সংরক্ষণ ও সম্প্রসারণ 10. জলবায়ু পরিবর্তনের সাথে সাথে কৃষি উৎপাদনের যে বিরূপ প্রভাব তা মোকাবেলায় কৃষকদের প্রয়োজনীয় কৃষি প্রযুক্তি ও পরামর্শ প্রদান করা। | |||
সম্ভাবনাময় ফসল | |||
মাল্টা,লিচু, পেয়ারা | |||
অর্জন / সাফল্য | |||
১) আখাউড়া উপজলোয় মোট খাদ্য চাহদিার চয়েে প্রায় ৬ হাজার মট্রেকি টন বশেি খাদ্যশস্য উৎপাদতি হয়ছে। ২) সুষম সার ব্যবহারে ও মানসম্পন বীজ উৎপাদনে কৃষকরে সক্ষমতা প্রায় শতভাগ বড়েছে। ৩) পানি সাশ্রয়ী সচে ব্যবস্থাপনা র্কাযক্রম সম্প্রসারতি হয়ছে। ৪) মাটরি স্বাস্থ্য সুরক্ষায় কম্পোষ্ট ও জবৈসাররে ব্যবহার প্রায় ৬০ শতাংশ বৃদ্ধি পয়েছে। ৫) পরবিশে বান্ধব কৃষি র্কাযক্রম সর্ম্পকে সচতেনতা বৃদ্ধরি লক্ষ্যে জন্য আইপএিম স্কুল চলমান রয়ছে। ৬) খামার যান্ত্রকিীকরণে সরকারি সহায়তা বৃদ্ধি করা হয়ছে। ৭) সাইট্রাস জাতীয় ফল উতপাদন বাড়ানোর লক্ষ্যে কমলা, মাল্টা সহ বনিামূল্যে সাইট্রাসরে চারা বতিরণ করে ১৮ টি ব্লক প্রর্দশনী স্থাপতি হয়ছে। ৮) আধুনকি কৃষি প্রযুক্তি বষিয়ে প্রায় ১৮০০ কৃষককে প্রশক্ষিন দওেয়া হয়ছে। ৯) প্রশক্ষিণরে মাধ্যমে কৃষককে মোটভিটে করে ১০ টি স্থায়ী পয়োরা বাগান করা হয়ছে।ে পাশাপাশি ১৫টি স্থায়ী লচিু বাগান ও রয়ছে। ১০) বারি র্কতৃক উদ্ভাবতি জাত সম্প্রসারণরে জন্য সরষিার আবাদ প্রায় ২৫ শতাংশ বৃদ্ধি পয়েছে। ১১) উন্নত জাতরে বীজ প্রাপ্তি নশ্চিতি করায় সবজরি আবাদ ৪০ শতাংশ বৃদ্ধি পয়েছে। ১২) বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক অনুমোদিত বিটি বেগুন চাষাবাদ সম্প্রসারিত হয়েছে। ১৩) বারি মাল্টা-১ –এর সফল চাষাবাদ শুরু হয়েছে। ১৪) জিংক সমৃদ্ধ ধানের চাষাবাদ সম্প্রসারিত হয়েছে । ১৫) আউশ-এর উৎপাদন প্রায় ৪৫ শতাংশ বৃদ্ধি পয়েছে। |
Md. Razibur Rahaman
উপজেলা কৃষি অফিসার, বাগমারা, রাজশাহী
Md. Razibur Rahaman
উপজেলা কৃষি অফিসার, বাগমারা, রাজশাহী
Md. Razibur Rahaman
উপজেলা কৃষি অফিসার, বাগমারা, রাজশাহী
Md. Razibur Rahaman
উপজেলা কৃষি অফিসার, বাগমারা, রাজশাহী
Md. Razibur Rahaman
উপজেলা কৃষি অফিসার, বাগমারা, রাজশাহী
আম হচ্ছে বাংলাদেশে সবচেয়ে জনপ্রিয় ফল। আমকে তাই ফলের রাজা বলা হয়। আমের মুকুল আসা ও ফল ধরার সময়টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কাঙ্খিত ফলন পেতে এ সময় যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া অপরিহার্য। কেননা সঠিক...
ঢেমসি যার ইংরেজি নাম Buck Wheat যা একটি দানাদার ফসল। ইহার চাল এবং আটাতে রয়েছে অতিমাত্রায় প্রোটিন, মিনারেল এবং ফাইবার যাহা আমাদের উত্তম খাদ্য। আরো রয়েছে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ,...
কৃষিমন্ত্রী ড. মো: আব্দুর রাজ্জাক এমপি বলেছেন, হাওরে পর্যাপ্ত পরিমাণ ধান হয়, যা দেশের খাদ্য...
সফলভাবে বোরো ধান ঘরে তুলতে পারলে খাদ্যের কোন সংকট হবে না: কৃষিমন্ত্রীসারা দেশের বোরো ধান সফলভাবে...
ছাদ বাগানে টবে ড্রাগন ফল চাষ পদ্ধতিড্রাগন ফল মূলত আমেরিকার প্রসিদ্ধ একটি ফল যা বর্তমানে আমাদের দেশেও ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। আমাদের দেশে সর্বপ্রথম ২০০৭ সালে থাইল্যান্ড, ফ্লোরিডা ও...